নোভেল করোনাভাইরাস শ্বাসতন্ত্রের রোগ সৃষ্টি করে এমন একটি নতুন ধরনের ভাইরাস যা আগে কখনও মানবদেহে পাওয়া যায়নি। ডিসেম্বর ২০১৯-এ চীনের উহান শহরে প্রথম এই ভাইরাসের কথা জানা যায়।
আপনি যদি গত ১৪ দিনের মধ্যে-
এবং আপনার যদি-
আপনি অসুস্থ হয়ে পড়লে-
হ্যাঁ, কোভিড-১৯ ইনফেকশন মানুষ থেকে মানুষে ছড়াতে পারে;
কেউ এই ভাইরাসের সংস্পর্শে আসার ২-১৪ দিনের মধ্যে তার শরীরে করোনাভাইরাসের আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণসমূহ প্রকাশ পাবে।
এ পর্যন্ত পাওয়া তথ্য উপাত্ত থেকে জানা যায় যে নোভেলকরোনা ভাইরাসটি মানবদেহের বাইরে মাত্র কয়েক ঘণ্টা বেঁচে থাকতে পারে। সাবান-পানি বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে ঘন ঘন হাত ধুয়ে বা সাধারণ জীবাণুনাশক দিয়ে পরিষ্কার করেই করোনাভাইরাস থেকে নিরাপদ থাকা যায়।
কোয়ারান্টাইনঃ কোয়ারান্টাইন–এর মাধ্যমে সেই সকল সুস্থ ব্যক্তিদের,
যারা কোনো সংক্রামক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এসেছে, অন্য সুস্থ
ব্যক্তিদের থেকে আলাদা রাখা হয়, তাদের গতিবিধি নয়ন্ত্রণ করা হয় এবং ঐ
সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হয় কি না তা পর্যবেক্ষণ করা হয়।
আইসোলেশনঃ আইসোলেশন–এর মাধ্যমে সংক্রামক রোগে আক্রান্ত অসুস্থ ব্যক্তিদের, অন্য সুস্থ ব্যক্তিদের থেকে আলাদা রাখা হয়।
পার্থক্যঃ কোয়ারান্টাইন–এর মাধ্যমে সংক্রামক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির
সংস্পর্শে এসেছে এমন সুস্থ ব্যক্তিদের আলাদা রাখা হয় ও তাদের গতিবিধি
নিয়ন্ত্রণ করা হয়; আইসোলেশন–এর মাধ্যমে সংক্রামক রোগে আক্রান্ত অসুস্থ
ব্যক্তিদের আলাদা রাখা হয়।
কোয়ারান্টাইন–এর মাধ্যমে পর্যবেক্ষণাধীন সুস্থ ব্যক্তিবর্গ ঐ নির্দিষ্ট
সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হয় কি না তা দেখা হয়। আইসোলেশন–এর মাধ্যমে অসুস্থ
ব্যক্তি হতে যেন সুস্থ ব্যক্তিরা আক্রান্ত না হয় এ জন্য অসুস্থ ব্যক্তিদের
অন্য সুস্থ ব্যক্তিদের থেকে আলাদা রাখা হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বাংলাদেশ রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইন্সটিটিউট (আইইডিসিআর) থেকে হতে সংগৃহিত।
নোভেল করোনাভাইরাস শ্বাসতন্ত্রের রোগ সৃষ্টি করে এমন একটি নতুন ধরনের ভাইরাস যা আগে কখনও মানবদেহে পাওয়া যায়নি। ডিসেম্বর ২০১৯-এ চীনের উহান শহরে প্রথম এই ভাইরাসের কথা জানা যায়।
আপনি যদি গত ১৪ দিনের মধ্যে-
এবং আপনার যদি-
আপনি অসুস্থ হয়ে পড়লে-
হ্যাঁ, কোভিড-১৯ ইনফেকশন মানুষ থেকে মানুষে ছড়াতে পারে;
কেউ এই ভাইরাসের সংস্পর্শে আসার ২-১৪ দিনের মধ্যে তার শরীরে করোনাভাইরাসের আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণসমূহ প্রকাশ পাবে।
এ পর্যন্ত পাওয়া তথ্য উপাত্ত থেকে জানা যায় যে নোভেলকরোনা ভাইরাসটি মানবদেহের বাইরে মাত্র কয়েক ঘণ্টা বেঁচে থাকতে পারে। সাবান-পানি বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে ঘন ঘন হাত ধুয়ে বা সাধারণ জীবাণুনাশক দিয়ে পরিষ্কার করেই করোনাভাইরাস থেকে নিরাপদ থাকা যায়।
কোয়ারান্টাইনঃ কোয়ারান্টাইন–এর মাধ্যমে সেই সকল সুস্থ ব্যক্তিদের,
যারা কোনো সংক্রামক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এসেছে, অন্য সুস্থ
ব্যক্তিদের থেকে আলাদা রাখা হয়, তাদের গতিবিধি নয়ন্ত্রণ করা হয় এবং ঐ
সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হয় কি না তা পর্যবেক্ষণ করা হয়।
আইসোলেশনঃ আইসোলেশন–এর মাধ্যমে সংক্রামক রোগে আক্রান্ত অসুস্থ ব্যক্তিদের, অন্য সুস্থ ব্যক্তিদের থেকে আলাদা রাখা হয়।
পার্থক্যঃ কোয়ারান্টাইন–এর মাধ্যমে সংক্রামক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির
সংস্পর্শে এসেছে এমন সুস্থ ব্যক্তিদের আলাদা রাখা হয় ও তাদের গতিবিধি
নিয়ন্ত্রণ করা হয়; আইসোলেশন–এর মাধ্যমে সংক্রামক রোগে আক্রান্ত অসুস্থ
ব্যক্তিদের আলাদা রাখা হয়।
কোয়ারান্টাইন–এর মাধ্যমে পর্যবেক্ষণাধীন সুস্থ ব্যক্তিবর্গ ঐ নির্দিষ্ট
সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হয় কি না তা দেখা হয়। আইসোলেশন–এর মাধ্যমে অসুস্থ
ব্যক্তি হতে যেন সুস্থ ব্যক্তিরা আক্রান্ত না হয় এ জন্য অসুস্থ ব্যক্তিদের
অন্য সুস্থ ব্যক্তিদের থেকে আলাদা রাখা হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বাংলাদেশ রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইন্সটিটিউট (আইইডিসিআর) থেকে হতে সংগৃহিত।